Sabeen-E-Maahanur

সাবিন-ই-মাহানূর

Kushtia-7000

সাবিন-ই-মাহানুর- ‘ঐশ্বর্য্য’ জন্ম গ্রহণ করে কুষ্টিয়া শহরে। পিতা: প্রকৌ: মাহমুদ আলম, বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে অধীন “স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর” চাকুরী করেন হিসেবে আর মাতা বিদ্যুৎ বিভাগে প্রকৌ: জাহান-ই-শবনম হিসেবে কর্মরত আছেন। বাবা মার

একমাত্র কন্যা সন্তান সাবিন-ই-মাহানুর- ঐশ্বর্য্য শিশু কাল কাটে তার নানী বাড়ী শৈলকুপায় ‘স্বর্ণকুঠিওে   নানী তাকে প্রচন্ড মমতা আর ভালবাসা দিয়ে মানুষ করেন।
২০১৫ সাল ১২ই জানুয়ারী সোমবার আদ্বদ্ীন হাসপাতালে সকাল ৬.৩০ মিনিটে শিশু ওয়ার্ডে সাবিন-ই-মাহানুর- ঐশ্বর্য্য জন্ম গ্রহণ করে। আদ্বদীন হাসপাতাল হইতে সকাল ১১টায় ছাড়া পেয়ে পারুল বেগম এর সহায়তায় নানী বাড়ী শৈলকুপায় গমন করে। কুষ্টিয়া পৌরসভা তার নাম জন্ম তারিখ রেজিষ্ট্রেশন করা হয়। তার রেজিষ্ট্রেশন নং- ২০১৫৫০২৬০০১২৪৬৯৬৬
শৈলকুপা উপজেলা হাসপাতাল হতে বাচ্চাদের ৫টি রোগ থেকে মুক্তি থাকার জন্য ঐশ্বর্য্যকে ১ম ডোজ টিকা প্রদান করা হয়।

১৫ই ফেব্র“য়ারী রবিবার ২০১৫
১২ই মার্চ বৃহস্পতিবার ২০১৫ ঐশ্বর্য্যরে ২য় মাস পূর্ণ হয় সম্পূর্ণ সুস্থ্য ও সুন্দর বাচ্চা হিসেবে বিবেচিত হয়।
২০শে মার্চ, শনিবার ২০১৫ ঐশ্বয্যর মুখে প্রথম মা ডাক শুনা য্য়া।

১৫ই এপ্রিল বুধবার  ২০১৫ শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্স এর ইপিআই অফিস হতে সকাল ১০টায় ঐশ্বর্য্যকে  ডোজ টিকা প্রদান করা হয়।

০৩ই জুন, বুধবার  ২০১৫ শবেবরাত উপলক্ষে ঐশ্বর্য্য ১ম বার পিতৃ বাসায় কুষ্টিয়াতে ফয়সাল টাওয়ার-৭ এ দুপুর ৩.৩০ মিনিটে আগমণ করে নানীর সাথে শৈলকুপা হতে।
০৪ই জুন, বৃহস্পতিবার ২০১৫ ঐশ্বর্য্যর মুখে প্রথম বাবা ডা শুনতে পাওয়া যায়। এই দিনই জীবনের ১ম বার তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার জন্য নবজাত শিশু বিশ্বেষজ্ঞ ডা: এবি সিদ্দিক, সনোতে পরীক্ষা করা হয়। ওজন ছিল ৬.৩কেজি। রোগ মুক্তি সুস্থ্য বাচ্চা হিসেবে ডাক্তারী চেক আপ এ বিবেচিত হয়। রাত ৯টার দিকে ডা: নওয়াব আলী ঐশ্বয্যএক দেখতে আসেন এবং ২সেট নতুন সুন্দর জামা ঐশ্বয্য কে উপহার দেন।

১৮ই জুলাই শনিবার ২০১৫ ঈদের দিন উপলক্ষে ঐশ্বর্য্য নানীর সাথে শৈলকুপা হতে লক্ষীপুর দাদীর বাড়ী জীবনের প্রথম বার আগমন করে। বাড়ীতে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। বৃদ্ধ দাদী ১০০/- টাকা দিয়ে ঐশ্বয্য কে বরণ করে নেন। তুলী ভাবী ছোট ১টা সোনার আংটি দিয়ে বরণ করেনেন। পাড়া পড়শী সহ সকলে অত্যন্ত আদরের সাথে বরণ করে নেন। আর ঐশ্বর্য্য এর মুখে ৪ বার দাদা ডাক শুনা যায়। যাহা সকলকেই আকর্ষণ করে।